সূরা মায়েদা

মদীনায় অবতীর্ণ।

আয়াত : ৬৯.৭০; রুক‚ : ১৬

১১০. যখন আল্লাহ বলবেনÑ ‘হে ঈসা ইবনে মারইয়াম! আমার অনুগ্রহ স্মরণ কর যা তোমার উপর ও তোমার মায়ের উপর (প্রদত্ত) হয়েছে। যখন আমি তোমাকে পবিত্র আÍা দ্বারা সাহায্য করেছি, (এবং) তুমি মানুষের সাথে কথা বলতে (মাতার) কোলে এবং প্রৌঢ় বয়সেও, আর যখন আমি তোমাকে কিতাব, প্রগাঢ় জ্ঞান এবং তাওরাত ও ইঞ্জিল শিক্ষা দিয়েছি এবং যখন তুমি আমার আদেশে মাটি দ্বারা পাখির আকৃতি সদৃশ এক আকৃতি প্রস্তুত করতে, অতঃপর তুমি তাতে ফুঁৎকার দিতে, যার ফলে তা আমার আদেশে পাখি হয়ে যেত। আর তুমি আমার আদেশে জন্মান্ধ ও কুষ্ঠরোগীকে নিরাময় করে দিতে; আর যখন তুমি আমার আদেশে মৃতদেরকে বের করে আনতে, আর যখন আমি বনী ইসরাঈলকে (তোমাকে হত্যা করা হতে) নিবৃত্ত রেখেছি, যখন তুমি তাদের কাছে (স্বীয় নবুওয়াতের) প্রমাণাদি নিয়ে হাজির হয়েছিলে, অতঃপর তাদের মধ্যে যারা কাফের ছিল তারা বলেছিলÑ ‘এটা (মুজিযাসমূহ) স্পষ্ট যাদু ছাড়া আর কিছুই নয়।’

আল হাদিস

আযানের দো’আ ও তার ফযীলত

জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ্ রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুমা বর্ণিত। তিনি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন: “যে ব্যক্তি আহŸান (আযান) শোনার পর বলবে: আল্লা-হুম্মা রব্বা হা-যিহিদ্ দা’ওয়াতিৎ তা-ম্মাতি ওয়াস্সলাতিল্ ক্বা-য়িমাতি আ-তি মুহাম্মাদানিল্ ওয়াসী-লাতা ওয়ালফাদী-লাহ্ ওয়াব’আসহু- মাক্বা-মাম্ মাহমূদাল্লাযী-ওয়া’আদতাহ্ (অর্থাৎ, হে আল্লাহ্! এই পরিপূর্ণ আহŸান এবং প্রতিষ্ঠিত নামাযের প্রভু! মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে সম্মান ও উচ্চ মর্যাদা দান করুন। তাঁকে প্রশংসিত স্থানে পৌঁছে দিন, যার প্রতিশ্রæতি আপনি তাঁকে দিয়েছেন।) ুতার জন্য কেয়ামতের দিন আমার সুপারিশ অনিবার্য হয়ে যাবে।” 

[বুখারী: ৫৮৯]